আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান আসে মিজানুর রহমানের ব্যাট থেকে। তিনি করেন ৭২ রান।
২৩৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে লঙ্কান কামিন্দু মেন্ডিসের অপরাজিত ৯১ রানের সুবাদে ১০ বল বাকি থাকতেই জয় তুলে নেয় দ্বিতীয় আয়োজক দেশ শ্রীলঙ্কা।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৪১ রানেরই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে নিয়ে যান মিজানুর-মোসাদ্দেক-ইয়াসির।
বোলিংয়ের শুরুতে বেশ গুছানো দেখা যায় বাংলাদেশকে। সফলতাও পায় শুরুর দিকেই। ইনিংসের তৃতীয় বলেই বয়োগোদাকে ফিরিয়ে দেন শফিদুল ইসলাম। নাঈম হাসান, আফিফ হোসেনদের বোলিং আক্রমনে এক পর্যায়ে জয়টা কাছেই মনে হচ্ছিল। লঙ্কানরা ৮৭ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে।
কিন্তু সেখান থেকে একা হাতেই নিজের দলকে টেনে নিয়ে যান মেন্ডিস। পঞ্চম উইকেটে শেহান জয়াসুরিয়ার (৩৯) সঙ্গে ৭০, ষষ্ঠ উইকেটে গুনারত্নের (২৪) সঙ্গে ৬৪ রানের জুটি গড়েন তিনি।
একই দিন কলম্বো ক্রিকেট ক্লাব মাঠে প্রথম সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে ভারত। শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) আর প্রেমাদাসায় ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও শ্রীলঙ্কা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৮
এমকেএম