চট্টগ্রাম: ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় চট্টগ্রাম একাডেমির পরিচালক ড. আনোয়ারা আলম বলেছেন, আমরা বৈশ্বিক মহাদুর্যোগ পেরিয়ে এসেছি। কোভিড মহামারির মতো বাধা পেরিয়ে এসে চট্টগ্রাম একাডেমি নানা কার্যক্রম উদযাপনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে।
আমরা মানুষকে ভালোবাসি।
রোববার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে তিনি সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক শিশুসাহিত্যিক-সাংবাদিক রাশেদ রউফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন একাডেমির মহাপরিচালক আমিনুর রশীদ কাদেরী।
বক্তব্য দেন ই-লার্নিং বিশেষজ্ঞ ড. বদরুল হুদা খান। তিনি বলেন, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সাহিত্য, ব্যবসা বাণিজ্যসহ প্রায় সব কিছুতেই চট্টগ্রামের অবদান অনস্বীকার্য। এখানকার সৃজনশীলতা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এ জন্য আমি চট্টগ্রামকে নিয়ে গর্ববোধ করি। চট্টগ্রামকে আরো ব্যাপকভাবে তুলে ধরার জন্য একযোগে যে যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। চট্টগ্রাম একাডেমি এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক অরুণ শীল, জিন্নাহ চৌধুরী, কথাসাহিত্যিক দীপক বড়ুয়া, গল্পকার বিপুল বড়ুয়া, পরিচালক জাহাঙ্গীর মিঞা, পরিচালক সৈয়দা রিফাত আক্তার নিশু, পরিচালক মুহাম্মদ নোমান লিটন, পরিচালক শারুদ নিজাম, গল্পকার মিলন বনিক, অধ্যাপক মৃণালিনী চক্রবর্তী, পরিচালক এসএম মোখলেসুর রহমান, অধ্যাপক গোফরান উদ্দীন টিটু ও অধ্যাপক কাঞ্চনা চক্রবর্তী।
অনুষ্ঠানে একাডেমির পৃষ্ঠপোষক সদস্য অধ্যাপক ববি বড়ুয়া, নাট্যকার-লেখক কাসেম আলী রানা, জান্নাতুল ফেরদৌসসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আগামী বছর একাডেমির সদস্য সন্তানদের নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২২৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০২২
এআর/পিডি/টিসি