ঢাকা, রবিবার, ২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক সিদ্দিক আহমেদ মাস্টারের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি 

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৫৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০২৫
সাংবাদিক সিদ্দিক আহমেদ মাস্টারের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি  ...

চট্টগ্রাম: রাউজানের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা নিকেতন গশ্চি শিশুবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক সিদ্দিক আহমেদ মাস্টারের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাউজান গশ্চি শিশুবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।  

শনিবার (১২ এপ্রিল) কর্মসূচিতে ছিল- খতমে কোরআন, মিলাদ মাহফিল, কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও আলোচনা সভা।

গশ্চি শিশুবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন গশ্চি শিশুবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা পরিষদের সাবেক সভাপতি শামীম আল আজাদ। অতিথি ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজম, মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান ও জাহাঙ্গীর সিরাজ তালুকদার।

উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক রতন কান্তি শীল ও সহকারী শিক্ষক মওলানা আলী আজম, জাবেদ হোসেন, বিপ্লব নন্দী, মিঠুন কর, রানা সোহেল, রক্সি মহাজন, কাজী মোহাম্মদ শিহাবুদ্দীন, মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, নারায়ণ দাশ, শাহাদাত হোসেন, সুজয় বড়ুয়া,  নাহিদ সুলতানা, নাজমা আকতার, পিয়া বড়ুয়া, তাসনোভা আকতার, আসমা আক্তার প্রমুখ।

সিদ্দিক আহমেদ এর জন্ম ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ জুলাই রাউজান থানাধীন গশ্চি গ্রামে। গশ্চি প্রাইমারি স্কুলেই তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু। মেট্রিকুলেশন করেন ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে। ছাত্রাবস্থায় বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলনে যোগ দেন। ইন্টারমিডিয়েট শেষ করে চলে যান গ্রামে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার খিলগাঁও স্কুলে ক্লার্ক কাম টিচার পদে যোগদান করেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি একতা পত্রিকায় সাংবাদিকতা শুরু করেন। ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে সহ-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন দৈনিক আজাদী পত্রিকায়। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পঁচিশ বছর নিজেকে নিয়োজিত রাখেন সাংবাদিকতা পেশায়। অবসর গ্রহণ করেন সহকারী সম্পাদক হিসেবে। রচনা করেছেন নয়টি গ্রন্থ। পেয়েছেন অনেক সম্মাননা, পুরস্কার। ২০১৭ খ্রিস্টাব্দের ১২ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০২৫
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।