ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশাখী টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চট্টগ্রামে মিলনমেলা

চট্টগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৪৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৪
বৈশাখী টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চট্টগ্রামে মিলনমেলা ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

চট্টগ্রাম: বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামে দশম বর্ষে পদার্পণ উদযাপন করছে বৈশাখী টেলিভিশন। সোমবার বিকেলে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নগরীর মুসলিম ইনস্টিটিউট হলে সর্বস্তরের মানুষের মেলা বসে।

গানে, কথামালায় নানা শ্রেণি-পেশার লোকজন দিনটিকে বর্ণিল করে তুলে।

মুসলিম ইনস্টিটিউট হলের মঞ্চে বিশাল কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনের সূচনা কর‍া হয়।


এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড.ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) বনজ কুমার মজুমদার, বৈশাখী টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, পুলিশ সুপার একেএম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসবি) নাঈমুল হাছান, বৈশাখী টেলিভিশনের হেড অব নিউজ অশোক চৌধুরী।

এছাড়া পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি ডা.একিউএম সিরাজুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার মজুমদার, গণজাগরণ মঞ্চ, চট্টগ্রামের সদস্য সচিব ডা.চন্দন দাশও অনুষ্ঠানে ছিলেন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এজাজ ইউসুফী, টিভি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুল হক হায়দরী ও সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, ওয়ার্ড কাউন্সিলর রেহেনা কবির রানু ও রেখা আলম চৌধুরী, জাতীয় পার্টির নেতা সোলায়মান আলম শেঠ, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড.পীযূষ দত্ত, নগর যুবলীগের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বাচ্চু, নগর ছাত্রলীগের ‍সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো.সালাহউদ্দিনসহ আরও অনেকে।

বৈশাখী টেলিভিশনের চট্টগ্রামের ব্যুরো চিফ হাসান ফেরদৌস ও স্টাফ রিপোর্টার শিউলি শবনমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বৈশাখী টেলিভিশন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে। এই চেতনা বায়বীয় কোন ব্যাপার নয়। আমরা বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাই। আমরা গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে উৎসাহিত করি। আমরা একটি ন্যায়নিষ্ঠ সততাভিত্তিক সমাজ দেখতে চাই। সর্বোপরি আমরা একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র চাই। মুক্তিযুদ্ধের এই মূল চেতনা নিয়েই বৈশাখী টেলিভিশন এগিয়ে যাবে।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানিয়ে সকল বক্তাই বৈশাখী টেলিভিশন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

কেক কাটার পর বিভিন্ন ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নাচ পরিবেশন করেন খেলাঘরসহ বিভিন্ন প্রগতিশীল সংগঠনের শিল্পীরা।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৩

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।