এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বলেছেন, অসম্প্রাদায়িক ব্যক্তি বেবী চৌধুরী ছিলেন রাজনীতি ও সমাজের জন্য এক নিবেদিত প্রাণ, তাকে হারিয়ে যে শূণ্যতার সৃষ্ঠি হয়েছে তা কখনো পূরণ হবার নয়। তার আদর্শকে ধারন করা গেলে রাজনীতি, সমাজ ও দেশ উপকৃত হবে।
এতে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলমগীর সবুজ।
এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন মরহুমের বড় সন্তান তরুণ রাজনীতিক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী রানা, সাবেক প্রধান শিক্ষক মৃণাল কান্তি দাশ।
প্রাক্তন সিনিয়র শিক্ষিকা সর্বাণী পালিতের সভাপতিত্বে এবং রিপন চাকমা ও সৌমিত্র ভট্টাচার্য্যর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, সাংস্কৃতিক কর্মী সুভাষ দাশগুপ্ত, সমাজসেবক শওকত হোসেন, সাংবাদিক মীর আসলাম, সাংবাদিক জাহেদুল আলম, মরহুমের ছোট ছেলে আরিফুল ইসলাম সোহেল, তরুণ সংগঠক তপন দে, রুবেল দাশ, রুবেল ঘোষ প্রমুখ।
এতে প্রধান বক্তা আলমগীর সবুজ বলেন বেবী চৌধুরীকে চেনেন না এমন লোক খুবই কম পাওয়া যায়। তার মতো আদর্শবান রাজনীতিবিদ এখন সমাজে অভাব।
সাইফুল ইসলাম চৌধুরী রানা বলেন ‘আমার পিতা জীবদ্দশায় মানুষের যে ভালোবাসা পেয়েছেন, মৃত্যুর পরেও মানুষ সেই ভালোবাসা আমাদের দিচ্ছেন। ’
অনুষ্ঠানে শফিকুল ইসলাম চৌধুরীর জীবন কর্ম নিয়ে দশ মিনিটের একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। ’
বাংলাদেশ সময়: ২১১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৬
টিএইচ/টিসি