বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহ উদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, গরুগুলোর খাওয়া এবং পাহারা নিয়ে আমাদের পুরো একটি টিমকে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। নিজেদের অফিসিয়াল কাজ করব নাকি গরু পাহারা দেব, এক সমস্যার মধ্যে পড়েছি।
ওসি জানান, ১১টি গরুর মধ্যে ৪টি গরুর মালিক পাওয়া গেছে। চকরিয়ার আবু ইউছুপ বোরহান তার চারটি গরু নিশ্চিত করে চোরদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
বাকি ৭টি গরুর মালিক এখনও পাওয়া যায়নি বলে জানান ওসি।
সোমবার (০৯ জানুয়ারি) উপজেলার উত্তর গোমদন্ডী বাংলা পাড়ার আলী সারেং বাড়ির আবু তৈয়বের গোয়াল ঘর থেকে ৭টি এবং তার ভাই বাদশা মিয়ার গোয়াল ঘর থেকে আরও ৪টি গরু উদ্ধার করা হয়। আবু তৈয়ব ও বাদশা মিয়া পলাতক আছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫১ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০১৭
আরডিজি/টিসি