সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে মুক্তিযোদ্ধার পরিবারবর্গের ব্যানারে দামপাড়ায় জহুর আহম্মেদ চৌধুরীর বাড়ির সমানে আয়োজিত শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মহিউদ্দিন গণমানুষের নেতা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা শেখ ইসহাক মিয়া, সহ সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় শ্রমিক নেতা শফর আলী প্রমুখ।
নঈম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মহিউদ্দিন চৌধুরী কতটা প্রিয় ছিল সেটা তার জানাজায় প্রমাণিত হয়েছে। তার কুলখানিতে জনতার ঢল নেমেছিল ভালোবাসার টানে। তার প্রতি ভালোবাসা মানুষ জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন। রাজনীতির প্রশ্নে মহিউদ্দিন আপস করেননি।
শফর আলী বলেন, মহিউদ্দিন এক দিনে মেয়র বা নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হননি। তিনি হয়ে উঠেছিলেন গণমানুষের নেতা। মহিউদ্দিন চৌধুরী আমার জন্যও রক্ত দিয়েছিলেন।
নেতা-কর্মীদের মধ্যে আন্তরিকতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন অগ্নিপরীক্ষা। জনসভা নয়, ছোট ছোট কর্মিসভা করে কর্মীদের চাঙা করতে হবে।
মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গ চট্টগ্রামের আহ্বায়ক জসীম উদ্দীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় মহিউদ্দিন চৌধুরীর জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা করেন ভারপ্রাপ্ত মেয়র নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর আহমদ, নগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মাহবুবুল হক মিয়া, মহাসচিব মোহাম্মদ ইউসুফ, সদরঘাট সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর, শ্রমিক লীগ নেতা শফি বাঙালি, পতেঙ্গার সাবেক কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর চৌধুরী, মো. আসলাম, নারীনেত্রী রেহানা বেগম রানু প্রমুখ।
সভা সঞ্চালনা করেন আইন কলেজের সাবেক নেতা উত্তম বড়ুয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০১৭
এআর/টিসি