এই সেবা মাসে প্রায় আড়াই কোটি টাকা বকেয়া আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া পরিদর্শন করে এক হাজার ৪১৩টি অবৈধ গভীর নলকূপ পেয়েছে।
এছাড়া ৫ হাজার ১৭১টি সংযোগে সেবা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সেবা মাসের শেষের দিনে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বক্তব্য তুলে ধরেন ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ।
তিনি তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম ওয়াসার নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন। তিনি নগরীর ৭৫ থেকে ৮০ ভাগ মানুষ পানি পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন। এই পানির মধ্যে ওয়াসা প্রায় ৭৫ শতাংশ পানি নদী থেকে এবং বাকি পানিগুলো গভীর নলকূপ থেকে সংগ্রহ করছে বলে জানান তিনি।
এছাড়া যেসব অবৈধ গভীর নলকূপ পাওয়া গেছে সেগুলোকে লাইসেন্সের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানান।
এছাড়া পাইপ লাইন বসানোর কারলে খোঁড়াখুড়ির শিকার মদুনাঘাট থেকে কাপ্তাই সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার আশ্বাস দেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম ওয়াসার বোর্ড সদস্য, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব তপন চক্রবর্তী, ওয়াসার উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য খোকন, ওয়াসার সচিব মো. শামিম সোহেল বক্তব্য দেন। এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে ওয়াসার বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ড. পীযুষ দত্তসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৭
টিএইচ/টিসি