চট্টগ্রাম: দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নাজমা আক্তার ও মোখলেসুর রহমান মুকুলকে হারাতে পারেনি অন্ধকার। কিন্তু অন্ধের যষ্ঠী যদি অকালেই হারিয়ে যায়, তবে সেই অন্ধকার যে আবারও গ্রাস করবে তাদের।
ঢাকার ইডেন মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক ৩৫তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার নাজমা আক্তার ও চট্টগ্রামের সরকারি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক, সংগীতশিল্পী মোখলেসুর রহমান মুকুল এখন সেই চিন্তায় অস্থির।
এই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মা-বাবার সন্তান রিয়াদ ৭ম শ্রেণির ছাত্র।
চিকিৎসকরা বলেছেন, যে কোনও মুহূর্তে ছেলেটির জীবনপ্রদীপ নিভে যেতে পারে। অথবা কেটে ফেলতে হতে পারে দুই হাত। যদি এমন পরিণতি হয়, তবে অন্ধ মা-বাবাকে হাত ধরে রাস্তা পার করে দেওয়ার আর কেউ থাকবে না।
রিয়াদকে সুস্থ করতে পারে মাত্র ৩০ লাখ টাকার অর্থশক্তি। এই টাকায় থাইল্যান্ড কিংবা ভারতে উন্নত চিকিৎসায় রক্ষা হতে পারে ছেলেটির দেহ-প্রাণ দুটোই। কিন্তু সেই টাকা নেই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষক বাবা-মায়ের।
সমাজের সামর্থ্যবান, সহৃদয়বান মানুষগুলোর সহযোগিতা-আনুকূল্যে ঘুরে দাঁড়াতে পারে অসহায় পরিবারটি। ৩০ হাজার মানুষের মাত্র একশ টাকা করে দান-অনুদানে বাঁচতে পারে ছেলেটির জীবন। তাদের পারসোনাল বিকাশ, রকেট, নগদ অ্যাকাউন্ট নাম্বার: ০১৬১২-৯২১০৬৭
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
এসি/টিসি