ওইদিন অব্দী পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল বা সরকারিভাবে কোনো বিবৃতি পাওয়া না গেলেও শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) এক টুইট বার্তায় ক্ষোভ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এক টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, “রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করা হচ্ছে।
বিরোধীদের অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ শিল্পপতি শ্রীকান্ত মোহতা। টুইটারে অবশ্য নির্দিষ্ট করে কারও নাম লেখেনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতার সমর্থনে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা মমতার মহাজোটের শরিক দল অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইট করেছেন, “এনফোর্সমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে রাজনৈতিক লড়াই করছেন মোদি। উত্তরপ্রদেশে মায়াবতী ও অখিলেশ, বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দিল্লিতে আপ (আম আদমি পার্টি) কোনো রাজনৈতিক বিরোধীকে রেয়াত করছেন না মোদি-অমিতশাহ। ”
এছাড়া বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে ও জোটসঙ্গী তেজস্বী যাদব লিখেছেন, “সিবিআই এখন বিবিআই (বিজেপি ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন)। বিজেপির সঙ্গে হাত মেলালেই ক্লিনচিট পেয়ে যাচ্ছেন রাজা হরিশ্চন্দ্র। সমালোচনা করলেই চড়াও হচ্ছে এজেন্সি। আমার বাবাকেও ছাড়েনি। কারণ উনি বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচক। ”
বাংলাদেশ সময়: ০৫০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৯
ভিএস/জিপি