উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র তথা পশ্চিমবঙ্গের পূর্তমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, ক্রেতা সুরক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে, রাজ্য সভার সদস্য দোলা সেন, বিধান নগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত, বিধায়ক সুজিত বসু, বিধায়ক নির্বেদ রায়, কবি সুবোধ সরকার, প্রাবন্ধিক চিন্ময় গুহ, লেখক ড. নৃসিংহপ্রসাহ ভাদুড়ি, শিল্পী যোগেন চৌধুরী, শিল্পী শুভাপ্রসন্ন, পাবলিশার্স অ্যান্ড গিল্ডের ডিরেক্টর সুধাংশু শেখর দে এবং সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।
এবারের বইমেলার থিম দেশ গুয়াতেমালা।
উদ্বোধনী মঞ্চে ‘সিইএসসি সৃষ্টি সম্মান’ পেলেন সাহিত্যিক শংকর। এবারের বইমেলায় থাকছে ৬০০টি বইয়ের স্টল এবং ২০০ লিটল ম্যাগাজিন। লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন উৎসর্গ করা হয়েছে সদ্য প্রয়াত কবি পিনাকী ঠাকুরের নামে। ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে মেলা। সময় প্রতিদিন ভারতীয় সময় দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা।
রোজ গার্ডেনের আদলে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। ৪৩তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় ১০ ফেব্রুয়ারি 'বাংলাদেশ দিবস' পালন করা হবে বলে জানানো হয়েছে। অতিথি হিসেবে আসবেন ঢাকা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবিবুল্লাহ সিরাজী। ওই দিন বই মেলায় রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করবেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।
৭-৯ ফেব্রুয়ারি বইমেলায় অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠবর্ষ কলকাতা সাহিত্য উৎসব। ৩ ফেব্রুয়ারি হবে শিশু উৎসব। এবছর কলকাতার পিয়ারলেস হাসপাতালের সহায়তায় মেলার মধ্যে সাময়িক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া অ্যাপের মাধ্যমে স্টল নির্ণয় করতে পাঠকদের সুবিধার্থে থাকছে বিশেষ অ্যাপ।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৯
এসআরএস