ঢাকা: দেশে উচ্চ ট্যারিফ কার্যকর আছে। রপ্তানি বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
রোববার (৭ মে) হোটেল কন্টিনেন্টালে ‘ট্রান্সফরমেশন বাংলাদেশ পার্টিসিপেশন ইন ট্রেড অ্যান্ড গ্লোবাল ভ্যালু চেঞ্জ’ শীর্ষ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক ইনিস্টিটিউট।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে রাজস্বের প্রয়োজন হয়। এ জন্য রাজস্ব আদায় করতে হয়। কর-অভ্যন্তরীণ মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাত কম। বাজেটে জিডিপির ৫ থেকে ৬ শতাংশ ঘাটতি থাকে। রাজস্ব বৃদ্ধির হার বাড়ানো গেলে বাজেটে ঘাটতি থাকতো না। রপ্তানি বাড়িয়ে উন্নয়ন ব্যয় সংকুলান করতে হবে।
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এটা খুবই দরকার। এর মাধ্যমে পুঁজি, দক্ষতা এবং প্রযুক্তি স্থানান্তর সম্ভব হবে। এখন আমাদের এ তিনটিই প্রয়োজন। এজন্য বাংলাদেশ নানামুখী কার্যক্রমও হাতে নিয়েছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য বস্ত্র খাত। এখানে সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজনও করে থাকে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ট্রেডিং অংশীজন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্যের মতো দেশগুলো। মূল্য সংযোজন বৃদ্ধির রপ্তানি পণ্যের বহুমুখী করার পাশাপাশি নতুন নতুন রপ্তানি-অভীষ্ঠও বৃদ্ধি করতে হবে।
বস্ত্র খাত, টেলিকম্যুনিকেশন, লেদার অ্যান্ড ফুটওয়্যার এবং খাদ্য ও পানীয় বাংলাদেশের প্রধান পাঁচ মূল্য সংযোজনের মাধ্যমকে তুলে ধরে এডিবি ও আইডিবির প্রকাশনাতে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩২ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০২৩
জেডএ/এমজেএফ