বরিশাল: ‘সোনায় বিনিয়োগ, ভবিষ্যতের সঞ্চয়’ এ স্লোগানে বরিশাল বিভাগে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) ৫৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।
রোববার (১৭ জুলাই) বেলা ১১টায় নগরের অশ্বিনী কুমার হল প্রাঙ্গণে বেলুন, ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন বাজুসের বরিশাল জেলা শাখার নেতারা।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে মুসা বলেন, বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে বিশ্বে জুয়েলারি শিল্পে মডেল হবে বাংলাদেশ। তার ব্যবসায়িক প্রজ্ঞা, সৃষ্টিশীলতা ও দূরদর্শিতায় আগামীতে বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্প আরও সমৃদ্ধ হবে। সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বের সুদক্ষতায় ও পরিকল্পনায় জুয়েলারি শিল্পে ফিরবে প্রাণ।
সভায় বাজুসের বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও মেসার্স আমিন জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী নুরুল আমিন বলেন, আমরা আমাদের মনের কথা বলার জায়গা পেয়েছি আর সেটা হলো বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এখানে আমরা যোগ্য নেতৃত্বও পেয়েছি।
তিনি বলেন, আগামীতে আমাদের শুভ দিন আসছে, আজ দেশের গার্মেন্টস সেক্টর যেভাবে বিদেশি অর্থ বা রেমিটেন্স নিয়ে আসছে, আমরাও সেভাবে মেইড ইন বাংলাদেশ- এর স্বর্ণালংকার বিদেশে রপ্তানি করে দেশের জন্য রেমিটেন্স নিয়ে আসতে পারবো। যেসব কারণে আমাদের কারিগরি শিল্পীরা অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন, তারাও নিজেদের পেশায় ফিরে আসতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা অচিরেই অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবো, দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবো সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে। সামনে এমন দিন আসছে যে, বাজুসের সদস্য হওয়া ছাড়া কেউ স্বর্ণ ব্যবসা করতে পারবেন না। আর এ ব্যবসা করতে হলে সরকারকে ভ্যাট, আয়কর দিতে হবে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ব্যবসার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে। আর স্বচ্ছভাবে বাজুসের নিয়ম-নীতি মেনে ব্যবসা করলে কোনো ধরনের সমস্যাই থাকবে না। স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বুক ফুলিয়ে মাথা উঁচু করে ব্যবসা করতে পারবেন। স্বর্ণ ব্যবসা হলো আন্তর্জাতিক মানের একটি ব্যবসা। এজন্য আমাদের মন-মানসিকতাও বড় করতে হবে।
হলমার্ক ব্যবহারের ওপর জোড় দিয়ে নুরুল আমিন বলেন, অনেকেই রয়েছেন আমাদের কাছ থেকে স্বর্ণ কেনেন, আবার বিক্রিও করেন। তাই ক্রেতার কাছ থেকে স্বর্ণ কেনার আগে ম্যামো দেখে নেবেন। আমরা বাজুসের নিয়ম মেনে ব্যবসা করবো, ক্রেতাদের সঙ্গে নমনীয় আচরণ করবো, যে কোনো সমস্যা আলোচনা সাপেক্ষে সমাধান করবো। এখানে আমরা সবাই ভাই ভাই। সবাইকে একই ছাতার নিচে নিয়ে আসার লক্ষ্যে বরিশালের ৬০০ স্বর্ণ ব্যবসায়ীর সবাইকে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) আওতায় নিয়ে আসার কাজ চলছে।
কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া সভায় বাজুসের বরিশাল জেলা শাখার সহ-সাধারণ পুলক কুমার দাসের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার, সহ-সাধারণ সম্পাদক অরুন চন্দ্র দাস, মো. আরিফুর রহমান, সদস্য লাল মিয়া ও মো. মাহাবুব শরীফ প্রমুখ।
এছাড়া সভায় বরিশালের স্বর্ণ ব্যবসায়ী, কারিগরি শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে গত ৫৭ বছরে প্রয়াত স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের স্মরণে এক মিনিট নীরাবতা পালন করা হয়।
এদিকে বরিশালের বিভিন্ন উপজেলায় নানা আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা।
বাজুসের গৌরনদী উপজেলা শাখার সভাপতি বঙ্কিম কর্মকারের উপস্থিতে দুপুর দেড়টার দিকে বন্দর এলাকা থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। যা বন্দরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালি শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাজুসের বাকেরগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি স্বপন কুমার কর্মকার জানান, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বাকেরগঞ্জ বন্দরে বাজুসের কার্যালয়ে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এছাড়া সন্ধ্যায় কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
বাজুসের বানারীপাড়া উপজেলা শাখার সভাপতি শ্যামল কর্মকার জানান, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দুপুর ১টায় বানারীপাড়া পৌর শহরের সদর রোড থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। যা প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বর্ণকারপট্টিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সেখানে কেক কাটা হয়। এছাড়া স্বর্ণের দোকানগুলোতে মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।
মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার শাখার সভাপতি নির্মল দাস জানান, বেলা ১১টায় মেহেন্দিগঞ্জ বন্দরের স্বর্ণকারপট্টিতে কেক কাটার মধ্য দিয়ে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচির শুরু হয়। পরে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বর্ণকারপট্টিতে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে স্বর্ণ শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আগৈলঝাড়া উপজেলার শাখার সভাপতি সন্তোষ কর্মকার জানান, বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে বেলা ১১টার দিকে আগৈলঝাড়া বাজারের স্বর্ণকারপট্টি থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। যা উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বর্ণকারপট্টিতে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটার পাশাপাশি মিষ্টি বিতরণ করা হয়। কেক কাটা পরে সেখানে আলোচনা সভায় স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বক্তব্য রাখেন।
এদিকে ঝালকাঠিতে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল ১০টায় বাজুসের জেলা শাখার সভাপতি বাবু পরান কর্মকারের নেতৃত্বে জেলা কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে বাজুসের জেলা কার্যালয়ে কেক কেটে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন বাজুসের ঝালকাঠি জেলার সভাপতি বাবু পরান কর্মকার ও সাধারণ সম্পাদক বাবু বাধন কর্মকার প্রমুখ। এ সময় বাজুসের জেলা শাখার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাবু পরান কর্মকার বলেন, বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে আমরা সারা দেশের বাজুসের সব সদস্যরা এখন একটি পরিবারে পরিণত হয়েছি। আজ দেশের সব জেলায় বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হচ্ছে। আগে আমাদের ভেতরে এরকম একতা ও সু-সম্পর্ক ছিল না। এখন আমরা একটি পরিবার।
পিরোজপুরে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেলা ১১টার দিকে বাজুসের জেলা শাখার উদ্যোগে র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি জেলা সদর বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বর্ণকারপট্টিতে এসে শেষ হয়। এতে শহরের প্রায় অর্ধশত স্বর্ণ ব্যবসায়ী অংশ নেন।
র্যালিতে নেতৃত্ব দেন বাজুসের জেলা শাখার সভাপতি অশোক কর্মকার ও সাধারণ সম্পাদক রিপন দত্ত।
এছাড়া দুপুরে জেলার নাজিরপুর উপজেলায় বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও কেক কাটা হয়।
উপজেলার শ্রীরামকাঠী বন্দরে বাজুসের উপজেলা শাখার সভাপতি শংকর কর্মকার ও দেবদাস বিশ্বাসের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি বন্দরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে মেনাজ উদ্দিন মার্কেটে বাজুসের উপজেলা কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাজুসের উপজেলা শাখার সভাপতি শংকর কর্মকারের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক দেবদাস বিশ্বাস, গোপাল স্বর্ণকার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের কারণে সম্মানীত হচ্ছেন। আজ এ ব্যবসায়ীরা তাদের হারানো সম্মান ফিরে পাচ্ছেন। তাই বার বার তার মতো প্রেসিডেন্ট সংগঠনের নেতৃত্বে থাকা প্রয়োজন।
এদিকে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোলা সদর, চরফ্যাশন ও বোরহানউদ্দিন উপজেলায় বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়। এ উপলক্ষে সকালে বাজুসের চরফ্যাশন উপজেলার আয়োজনে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি উপজেলা সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চরফ্যাশন বাজার সমিতির সভাপতি মনির উদ্দিন চাষী, জুয়েলারি সমিতির সভাপতি জগন্নাথ স্বর্ণকার, সাধারণ সম্পাদক দীপংকর কর্মকারসহ উপজেলার ২১ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বাজুসের সদস্যরা।
এদিকে রাতে ভোলায় কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন, জেলা বাজুস সভাপতি জাহিদুর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন-উপদেষ্টা দীপক কুমার রায়, সহ সভাপতি গোপীনাথ পোদ্দার, সাধারণ সম্পাদক অবিনাশ নন্দী, সহ সম্পাদক খোকন দাস প্রমুখ।
এছাড়া কেক কেটে ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে লালমোহন, দৌলতখান ও তজুমদ্দিন উপজেলাতে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বোরহানউদ্দিন উপজেলায় র্যালি, আলোচনা সভা ও কেক কাটা হয়েছে। এ সময় বাজুসের উপজেলা শাখার সভাপতি বিল্টু চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক নুরে আলমের নেতৃত্বে ১৭০ জন সদস্য অংশ নেন। পরে উপজেলার একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন মিয়া।
এছাড়া পটুয়াখালীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাজুসের ৫৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।
বিকেলে বাজুসের পটুয়াখালী জেলা শাখার কার্যালয়ে আলোকসজ্জা, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, কেক কাটা, মিষ্টি বিতরণ ও আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। শোভাযাত্রাটি জেলার নতুন বাজারের জেলা কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে লঞ্চঘাট এলাকা প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে সন্ধ্যায় বাজুসের জেলা কার্যালয়ে আলোচনা সভা, কেক কাটা ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
সভায় বাজুসকে কার্যকর ও সুসংগঠিত সংগঠনে পরিণত করায় বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পটুয়াখালী জেলা বাজুসের সাধারণ সম্পাদক সুবল কর্মকার বলেন, আমরা জানাতে চাই বাজুসের জুয়েলারি খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষ সম্পৃক্ত। সরকারের নীতি সহায়তা, সঠিকভাবে উৎসাহ ও কর প্রণোদনা পেলে এ শিল্প দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
পটুয়াখালী বাজুসের সভাপতি বিপুল কান্তি দাস ও সাধারণ সম্পাদক সুবল কর্মকারের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জেলার সব স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে বাবুগঞ্জ উপজেলার মামুন জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী মোস্তফা নলী বলেন, বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে আমরা আলোচনা সভা করেছি।
বরগুনার পাথরঘাটায় বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে উপজেলা শাখার আয়োজনে রাত ৮টার দিকে পৌর শহরে বাজুসের নিজ কার্যালয়ে কেক কাটা হয়। সেখান থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে বাজুসের উপজেলা শাখা কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন বাজুসের পাথরঘাটা উপজেলা শাখার সভাপতি অরুণ কর্মকার, সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ কর্মকার, সাধারণ সম্পাদক রতন কর্মকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খোকন কর্মকারসহ সংগঠনের সদস্যরা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পাথরঘাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমিন সোহেল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অমল তালুকদার, ইমাম হোসেন, খোকন কর্মকার, সাংবাদিক ও গবেষক শফিকুল ইসলাম খোকন।
এছাড়াও বরগুনায় বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা শাখার পক্ষ থেকে শহরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। পরে বাজার শাখা সড়কে (স্বর্ণকারপট্টি) আলোচনা সভা ও কেক কাটা হয়।
বাজুসের বরগুনা জেলা শাখার সভাপতি নিউ আপন জুয়েলার্সের উত্তম কর্মকারের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন সাবেক সভাপতি দিলীপ কর্মকার, সহ-সভাপতি বাসুদেব কর্মকার, সাধারণ সম্পাদক সৌখিন গিনি হাউসের প্রোপাইটার সমরেশ কর্মকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ সরকার ও কোষাধ্যক্ষ মানিক কর্মকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৭ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০২৩
এমএস/আরআইএস