রোববার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এর আগে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ’র এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, অন্যান্য বিনিয়োগকারীরাও এই পরিবর্তন চেয়েছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এই পরিবর্তন অর্থনৈতিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে না। ব্যাংকিং ব্যবস্থায় মূল বিষয় হলো গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করা, সেটা অব্যাহত থাকবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্যাংকটিতে অনেক সমস্যা ছিলো। এর মালিকানাতেও পরিবর্তন এসেছে। কমনসেন্স বলে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদে আরও পরিবর্তন আসবে।
এর মাধ্যমে কোনো শিল্পগোষ্ঠীর হাতে ব্যাংকটির মালিকানা চলে যাচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই।
তিনি আরও বলেন, ইসলামী ব্যাংক ব্যবসার দিক থেকে বাংলাদেশের এক নম্বর ব্যাংক। তাদের বিদেশি মালিকানায়ও পরিবর্তন এসেছে। ব্যবস্থাপনা পরিষদের পরিবর্তনও সেই পরিবর্তনের চাপে হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী এই পরিবর্তন সম্পর্কে বলেন, ‘ইয়েস ইট লুকস গুড...’। তবে তাদের যে যে সমস্যা আছে বা ছিলো তা নিয়ে অচিরেই নতুন ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে আলোচনা হবে। তাদের মুনাফা আসলে কোথায় কোথায় যায়, এমন একটি প্রশ্ন আগেই ছিলো। এটাও খতিয়ে দেখা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৬
আরএম/এটি