আরও আছে জিরা, এলাচ, গোলমরিচ, পেস্তাদানাসহ বিভিন্ন মসলার আইটেম। সরাসরি ইরান থেকে এনে বাণিজ্য মেলায় বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য।
কাছের আত্মীয়দের মাধ্যমে পণ্য এনে বিক্রি করছেন মো. ঝন্টু শেখ। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমরা আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে অল্প করে কিছু পণ্য এনে এখানে বিক্রি করছি। তাই অন্যদের চাইতে দামও একটু কম। ’
প্রতি কেজি ইরানি কাঁঠালের দাম ৬০০ টাকা, আম, কাঠলিচু, ড্রাগন ও পার্সিমন সবই বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া ইরানি জিরা পাওয়া যাচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে।
বিভিন্ন মসলা আইটেমসহ এসব পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহের কমতি নেই। অসময়ে ফ্রেশ আম, লিচু, ড্রাগন পেয়ে খুশি মেলায় আসা দর্শনার্থী নাসরিন জাহান। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘ড্রাগন ফল আমার খুব পছন্দের। আর এখানে যে ড্রাগন দেখছি, দেখে মনে হচ্ছে খুবই ফ্রেশ। তাই এক কেজি ড্রাগন নিয়েছি। ’
ঝুন্ট শেখ বলেন, আমরা সবসময় ফ্রেশ প্রোডাক্ট রাখার চেষ্টা করি। একই সঙ্গে ফর্মালিনমুক্ত ফল পাবেন এখানে। মসলার ক্ষেত্রে ইরানি মসলার তুলনা নেই।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০১৭
এসএম/টিআই