মিরপুর ১১ নং থেকে পরিবারসহ বাণিজ্যমেলায় এসেছেন এ্যাডভোকেট হাসান আশরাফুজ্জামান মনির।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, হোটেলগুলোতে খাবারের মূল্য দ্বিগুণেরও বেশি।
শুধুমাত্র খাবারেই না প্রতিটি পণ্যের দাম এখানে বেশি। তাই বাধ্য হয়ে দেখে দেখে ফিরে যাচ্ছি। তবে যে পণ্যটি বাইরে পাওয়া যায় না শুধুমাত্র সেটাই এখান থেকে কিনছি।
ডিআইটিএফ কর্তৃপক্ষ খাবারের যে মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে তা দৃশ্যমান। তবে এই মূল্য অমান্য করে দোকানগুলো দাম বেশি নিচ্ছে তা দেখেও কেউ দেখছে না।
কর্তৃপক্ষের নজর এড়িয়ে প্রতিটি খাবারে ১০ থেকে প্রায় ৫০ টাকা বেশি রাখছে এসব ব্যবসায়ীরা। ৩০ থেকে ৪০ টাকার ফুচকা, চটপটি ৮০ টাকায় বিক্রি করতেও দেখা যায়।
তবে হাজী বিরিয়ানির এক কর্মচারী বাংলানিউজকে বলেন, ইপিবি খাবারের যে দাম নির্ধারণ করছে আমরা সেটাই রাখছি। কোন খাবারে দাম বেশি রাখছি না। কিছুকিছু মিডিয়া অযথা আমাদের বিরুদ্ধে কথা ছড়াচ্ছে। তারা বলছে আমরা নাকি দাম বেশি রাখছি। যা সত্য নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৭
এএম/আরআই