উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে নিজস্ব ভবন করতে রাজউকের কাছ থেকে অর্ধেক মূল্যে ৫ বিঘা জমি পেয়েছে বিজিএমইএ। নির্মাণ শেষে নতুন ভবনে কার্যালয় স্থানান্তরে এক বছর সময়ের প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।
শনিবার (০৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় ভবন সরানোর বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকার মধ্যে থাকা বিজিএমইএ ভবনেই সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় ভবন সরাতে আরো এক বছরের সময়ের আবেদন করেছে বিজিএমইএ।
এ বিষয়ে মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘নতুন ভবন করতে আমরা মাত্র জমি পেয়েছি। বৃহস্পতিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) জমির দলিল হয়েছে, ভবনের কাজও শুরু হয়েছে। ভবন সরিয়ে নিতে আমাদের আরো এক বছর সময় দরকার। আরো এক বছর এ জায়গায় ভবনটি থাকলে তেমন কোনো সমস্যাই হবে না। আশা করছি, সে সময় পাবো’।
হাতিরঝিলের মধ্যে থাকা বিজিএমইএ ভবন ভেঙে ফেলে অন্যত্র স্থানান্তরে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে আপিল বিভাগ চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন প্রায় এক বছর তিন মাস আগে। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে তারা কোনো ভবন ভাড়া পাননি বলেও জানান বিজিএমইএ’র সভাপতি।
তিনি বলেন, ‘বিজিএমই ভবনে পোশাক শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ সব ধরনের কাজ হয়। এ ভবন একদিনও বন্ধ রাখা সম্ভব নয়। ৩০০ স্টাফ কাজ করেন এ কার্যালয়ে। এখানে যতো কাজ হয়, তার উপযোগী কোনো ভবন আমরা ভাড়া পাইনি। তাই এখান থেকে সরতে আমাদের আরো এক বছর সময় লাগবে’।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র সহসভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবুসহ অন্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৭
ইউএম/এএসআর