আসছে পাট দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের এসব কথা গোলাম দস্তগীর গাজী।
মন্ত্রী বলেন, একসময় পাট ছিল আমাদের অর্থ আয়ের বড় মাধ্যম।
তিনি বলেন, পাট থেকে যে বড় অঙ্কের অর্থ আমাদের আসতো, পাকিস্তান আমলে তা পশ্চিম পাকিস্তানিরাই নিয়ে যেতো। একাত্তরে আমরা দেশের জন্য যেমন যুদ্ধ করেছি, তেমনি এই পাটের জন্যও যুদ্ধ করেছি। আমাদের পাট থেকে পাওয়া অর্থ যেন আমাদের কাছেই থাকে, তার জন্য লড়াই করেছি।
পাটমন্ত্রী বলেন, পাটশিল্পে আমরা এখন পিছিয়ে আছি। কিন্তু নতুন নতুন প্রযুক্তি এসেছে, সেগুলো ব্যবহার করে পাটশিল্পকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
বৈঠকে জাতীয় পাট দিবস সফলভাবে আয়োজনে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়। গত বছরের ধারাবাহিকতায় এ বছরও ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় পাট দিবস। দিবসের আগে আগামী ৪ মার্চ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দিবসটির কর্মসূচি তুলে ধরা হবে। দিবসের আগের দিন ৫ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে বর্ণাঢ্য র্যালি।
ঢাকার বাইরে দেশব্যাপী পাট র্যালি অনুষ্ঠিত হবে ৬ মার্চ। একই দিন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় পাট দিবসের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান। এছাড়া, ৬ ও ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে বহুমুখী পাটপণ্য মেলা। ৭ মার্চ মেলা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে সমাপনী অনুষ্ঠান।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৯
এসএম/এমজেএফ