বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রানার গ্রুপের সিএফও নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বিডিংসহ অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
গত বছরের ৬ নভেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৬৩তম কমিশন সভায় আইপিওর অনুমোদন দেয়া।
তার আগে গত বছরের ১০ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা রানারকে বিডিং অনুমোদন দেয়। এতে বলা হয়, বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে কোম্পানটি ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। যা দিয়ে কোম্পানিটি গবেষণা ও
উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করা হবে।
এরপর রানার বাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করে। এ লক্ষ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি শেয়ার ৭৫ টাকা করে বিক্রয় করে ৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করা হবে। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ১৫টি শেয়ার ৬৭ টাকা করে বিক্রয় করা হবে। এ শেয়ার বিক্রয় থেকে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করা হবে।
৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) দাঁড়িয়েছে ৫৫ দশমিক ৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নিট সম্পত্তি (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া) দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৯৪ টাকা। আর কর পরবর্তী ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৯
এমএফআই/এসএইচ