মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফেডারেশন ভবনে কাউন্সিল অব চেম্বার প্রেসিডেন্টদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এ অভিযোগ করেন তিনি।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, সব ব্যাংক মালিক ওয়াদা করেছিলেন যে তারা এক অঙ্ক সুদহারে ব্যাংক ঋণ দেবেন।
তিনি বলেন, দেশের জিডিপি গ্রোথের ৭০ শতাংশে অবদান রাখেন ব্যবসায়ীরা। অথচ ব্যবসায়ীরা যখন কার্ভাডভ্যান নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে যান সেখানে একটি তালা লাগানো হয় কার্ভাডভ্যানগুলোতে। এজন্য অস্থায়ী একাট তালার দাম রাখা হয় ৬শ টাকা, প্রতি ঘণ্টায় আলাদাভাবে আরও চার্জ দেওয়া লাগে। এ ভোগান্তির শেষ হয়নি এখনও। আমরা এ নিয়ে বহুবার তৎকালীন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি, কোনো কাজ হয়নি।
এনবিআর কর্মকর্তারা কারণে-অকারণে হয়রানি করে কাউন্সিল অব চেম্বার প্রেসিডেন্টদের এমন অভিযোগের জবাবে এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, কোনো ব্যবসায়ী অকারণে হয়রানির শিকার হন এটা আমরা চাই না। নির্ধারিত কর বা ট্যাক্স দেওয়ার পরও কেনো হয়রানি হবে। বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) এনবিআরের সঙ্গে আমাদের আলোচনা আছে। সেখানে এসব সমস্যা নিয়ে কথা বলা হবে।
এসময় এফবিসিসিআইর পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯
ইএআর/এএ