বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে এই নোট বিনিময় করতে পারছেন গ্রাহকরা। দু’একদিন পর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সারাদেশের অফিস থেকে এই নোট বিনিময় করা যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনিকেশন্স অ্যান্ড পাবলিকেশন্স মহাব্যবস্থাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, নতুন প্রচলিত ১০০ টাকার নোটে বিদ্যমান ১০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন ও রং অপরিবর্তিত রয়েছে।
‘উচ্চ মূল্যমানের ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অধিকতর সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে বিদ্যমান উন্নতমানের কোটিং করা দীর্ঘস্থায়ী ১০০ শতাংশ কটন কাগজে ইউভি কিউরিং ভার্নিশ যুক্ত করে মুদ্রণ করা হয়েছে এই নোট।
১৪০ মিলিমিটার X ৬২ মিলিমিটার পরিমাপের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোটে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ফজলে কবির।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, নতুন নোটের উভয় পাশে ভার্নিশের প্রলেপ সংযোজন করা হয়েছে। ফলে নোটটি চকচকে অনুভূত হবে, নোটের স্থায়িত্ব বাড়বে, নোটটি কম ময়লা হবে এবং এর উপর কলম দিয়ে লেখা কঠিন হবে। এছাড়া নোটটি ব্যবহারের সময় আগের নোটের মতো খসখসে অনুভূত না হয়ে কিছুটা পিচ্ছিল অনুভূত হবে। ভার্নিশযুক্ত নোটে প্রচলিত ১০০ টাকার নোটের পূর্ববর্তী সব বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ণ থাকবে।
নোটের রং, ডিজাইন ও অন্য সব নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য (জলছাপ, ওভিআই কালিতে লেখা ‘১০০’, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য ৩টি বিন্দু, মাইক্রোপ্রিন্ট, খসখসে লেখা ইত্যাদি) অপরিবর্তিত থাকবে। নতুন মুদ্রিত বর্ণিত নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলনে থাকা ১০০ টাকা মূল্যমানের অন্য নোটও বৈধ ব্যাংক নোট হিসেবে যুগপৎ চালু থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৯ ঘণ্টা, মার্চ ৭, ২০১৯
এসই/এএ