মহেশখালী সমুদ্র উপকূলেরে ছয় কিলোমিটার দূরে নোঙর করা এলএনজি বহনকারী টার্মিনালটি।
ঢাকা: জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করতে সামিটের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ভাসমান ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) কক্সবাজারের মহেশখালীতে এসে পৌছেছে। এটি মহেশখালীর সমুদ্র উপকূলের ছয় কিলোমিটার দূরে নোঙর করা হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) প্রতিষ্ঠানটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সামিট যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এনার্জি থেকে এফএসআরইউটি ১৫ বছরের জন্য টাইম চার্টারড চুক্তি করেছে এবং এটি এখন কাতার থেকে এলএনজি বহন করে এনেছে।
এফএসআরইউটি পুনরায় তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসে রূপান্তরিত (আরএলএনজি) করার মাধ্যমে সমুদ্রের তলদেশের পাইপলাইনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করবে। সামিট এলএনজি দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি পুনরায় তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসে রূপান্তরিত করতে সক্ষম হবে।
সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, সামিট বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির যথাযথ সক্ষমতা অর্জনে সরকারের সাহসী নেতৃত্বের অধীনে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা উন্নত দেশে উত্তরণের জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সবচেয়ে সাশ্রয়ী, কার্যকরি এবং টেকসই জ্বালানি সুবিধা নিশ্চিত করতে কাজ করছে সামিট।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০১৯
আরআইএস
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।