রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে ডিএসসিসি নগর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ একথা বলেন মেয়র সাঈদ খোকন।
ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, এবার পর্যাপ্ত পরিমাণ মজুত রয়েছে, যা আসন্ন রমজানের পরও সামনের পূজায়ও সরবরাহ করা যাবে।
রমজানে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হবে বলে জানিয়ে সাঈদ খোকন বলেন, ডিএসসিসির আওতাধীন এলাকার কাঁচাবাজারগুলো মনিটরিংয়ের আওতায় আনা হবে, যাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের না বাড়তে পারে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী যেন মূল্যবৃদ্ধি করতে না পারে সে জন্য ডিএসসিসি ‘শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি’ অবলম্বন করবে। সেইসঙ্গে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে বেলা ১১টা থেকে দুপুর পর্যন্ত রমজানের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চিনি, মসুর ডাল, ছোলা, তেল ও আটা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন মেয়র।
এসময় বৈঠকে সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান, মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সহ-সভাপতি আবুল হাসেম ও বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলাসহ ব্যবসায়ী নেতা ও সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০১৯
এসএইচএস/ওএইচ/