বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ অভিনন্দন জানান ডিসিসিআই নেতা।
প্রস্তাবিত বাজেটকে ধারাবাহিক বাজেট মন্তব্য করে ওসামা তাসীর বলেন, এ ধরনের বড় বাজেট বাস্তবায়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি, জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ ও দক্ষতা উন্নয়ন অপরিহার্য।
তিনি বলেন, বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে এনবিআর’কে আদায় করতে হবে ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। বিগত অর্থবছরের তুলনায় এত বড় রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন চ্যালেঞ্জিং হবে।
নতুন বাজেটে সামগ্রিক ঘাটতি থাকছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেট পূরণে ৪৭ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে অর্থায়ন করা হবে, যা সহনশীল বলে মনে করছে ডিসিসিআই। তবে এজন্য বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ যেন কমে না যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে বলে মনে করেন ডিসিসিআই সভাপতি।
তিনি বলেন, আগামী অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। এ ব্যয় বৃদ্ধি দেশের অবকাঠামা উন্নয়নে গুরুত্বর্পূণ ভূমিকা রাখবে। তবে, প্রতিটি প্রকল্পে স্বচ্ছতা ও গুনগত মান নিশ্চিত করা, নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও সময় মতো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য ডিসিসিআই প্রস্তাবিত ন্যাশনাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মনিটরিং অ্যাডভাইসরি অথোরিটি (এনআইডিএমএএ) মডেলের অনুরূপে ইমপ্লিমেন্টেশন, মনিটরিং অ্যান্ড এভাল্যুয়েশন ডিভিশনকে (আইএমইডি) আরও শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওসামা তাসীর।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৪ ঘণ্টা, জুন ১৩, ২০১৯
এসএমএকে/একে