সম্প্রতি সালথা বাজারে ওয়ালটনের পরিবেশক তামিম ইলেকট্রনিক্স থেকে একটি ফ্রিজ কিনেন সায়েম মোল্লা। কেনার পরপরই তার নাম, মোবাইল ফোন নাম্বার ও পণ্যের বারকোড নাম্বার দিয়ে ফ্রিজটি রেজিস্ট্রেশন করেন।
গত বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সায়েম মোল্লার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ফোরের সমন্বয়ক মো. নাজমুল হোসাইন ও সিনিয়র ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টও মো. একরাম হোসেন পলাশ, ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্ক ফরিদপুর জোনের এরিয়া ম্যানেজার বিজয় কুমার নাথ, সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ফরিদপুর শাখার ম্যানেজার মো. আকিবুল ইসলাম, তামিম ইলেকট্রনিক্সের স্বত্ত্বাধিকারী সাহেব মাতুব্বরসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা।
সায়েম মোল্লা বলেন, ১০ লাখ টাকা পেয়ে মনে হচ্ছে স্বপ্ন দেখছি। এখন আমার হাতে ১০ লাখ টাকা। এ যেন আলাদিনের চেরাগ পেয়েছি। সারাজীবন ওয়ালটনের কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো।
এদিকে শরীয়তপুর জেলায় ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে এক লাখ টাকা করে পেয়েছেন দু’ক্রেতা। দু’ক্রেতা হলেন- সদর উপজেলার কাঁচামাল ব্যবসায়ী এমদাদ মুন্সী ও জাজিরা উপজেলার কৃষক দানেশ সিকদার।
গত বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শরীয়তপুর সদরে ওয়ালটন প্লাজায় এমদাদ মুন্সীর হাতে এক লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।
একইদিনে জাজিরা বাজারে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক পদ্মা ইলেকট্রনিক্সে ক্রেতা দীনেশ সিকদারের হাতে এক লাখ টাকার আরেকটি চেক তুলে দেওয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বেলায়েত হোসেন, শরীয়তপুরে ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টারের ম্যানেজার রিফাত হোসেন, ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার গৌরাঙ্গ হাজরা, পদ্মা ইলেকট্রনিক্সের স্বত্ত্বাধিকারী আলম সরদারসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা।
অনলাইনে দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করতে কাস্টমার ডাটাবেজ তৈরি করছে ওয়ালটন। সেজন্য সারাদেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ওই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের উদ্বুদ্ধ করতে ‘কে হবেন আজকের মিলিয়নিয়ার’ সুবিধা ঘোষণা করে ওয়ালটন। এ সুযোগ থাকছে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এর আওতায় ইতোমধ্যেই ২০ জনেরও বেশি ক্রেতা মিলিয়নিয়ার হয়েছেন। অসংখ্য ক্রেতা ১ লাখ টাকা করে পেয়েছেন। এছাড়া বিভিন্ন অঙ্কের নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচারসহ ফ্রিজ, টিভি ও নানান ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য ফ্রি পেয়েছেন হাজার হাজার ক্রেতা।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৯
এএটি