এছাড়া খোলা বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা দরে।
রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রোববার সকাল থেকে পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৪৬ থেকে ৪৯ টাকা এবং বিকেলের পর ৫২ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু সোমবার দুপুর ১২টায় পেঁয়াজের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রকার ভেদে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি। এছাড়া খোলা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকার ভেদে ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বর্তমানে হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে নাসিক, পাটনা, ইন্দুর, সাউথ জাতের আগে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ভারতের নিষেধাজ্ঞার পর থেকে হিলির পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম আকস্মিকভাবে বেড়েই চলছে। রোববার সকালে আমরা পাইকারিভাবে পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৪৬ থেকে ৪৯ টাকা বিক্রি করেছি। কিন্তু সেই পেঁয়াজই বিকেল ৫টার পর থেকে ৫২ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি করি।
‘সোমবার দুপুর ১২টায় এর দাম বেড়ে হয়েছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা। খোলা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগামীতে আরও দাম বাড়তে পারে,’ যোগ করেন তিনি।
রোববার জারি করা ভারতের সরকারি ঘোষণায় বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি নীতিমালায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। তাই এখন থেকে সব ধরনের পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হলো, যা তাৎণিকভাবে কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৯
এমএ/