এ ব্যাপারে জানতে চাইলে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বলেন, এ ব্যবসায় বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করলেও মুনাফার পরিমাণ অনেক কম, তাই কেউ ডিলার হতে চায় না।
বাংলাদেশ জুয়েলারি মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মো. এনামুল হক বাংলানিউজকে বলেন, এটি একটি জটিল ব্যবসা।
এদিকে দেশে কী পরিমাণ স্বর্ণের চাহিদা আছে, সে ব্যাপারে জানতে চাইলে সঠিক হিসাব দিতে পারেননি ব্যাবসায়ী নেতারা। দেশে বেচা-কেনার পুরোটাই মূলত পুরনো অলঙ্কার ও মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা প্রবাসীদের স্বর্ণে হয় বলে জানায় তারা।
ডিলারশিপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, স্বর্ণ আমদানির ডিলার হওয়ার আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর। এ সময় পর্যন্ত একটি ব্যাংকসহ ৪২টি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন চেয়েছে। এসব আবেদন যাচাইবাছাই শেষে খুব শিগিগিরই অনুমোদন দেওয়া হবে।
আমিন জুয়েলার্স, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড, বাংলা গোল্ড, ঢাকা গোল্ড, জড়োয়া হাউজ, রত্না জুয়েলার্স ও মধুমতি ব্যাংকসহ ৪২টি প্রতিষ্ঠান স্বর্ণ আমদানি করতে চায় বলে জানান এ ব্যাঙ্ক কর্মকর্তা।
ডিলারশিপ নীতিমালা অনুসারে প্রতি ভরি স্বর্ণ আমদানিতে সরকারকে ২ হাজার টাকা শুল্ক দিতে হবে ব্যবসায়ীদের। তবে শুল্কের পরিমাণ কমিয়ে ১ হাজর টাকা করার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীরা। বৈধপথে স্বর্ণ আমদানির জন্য প্রায় এক বছর আগে এ নীতিমালা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৯
এসই/এইচজে