বুধবার (২ অক্টোবর) বাংলাদেশ কীটপতঙ্গের ই সারভিল্যান্স এবং ফল আর্মিওয়ার্ম দমন প্রকল্পের ইনসেপশন কর্মশালায় মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
নগরীর খামারবাড়ির বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিসার্চ কাউন্সিল মিলনায়তনে কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, আর্লি রেইনের কারণে অনেক পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। সারাদেশে উৎপাদনও কমেছে। সুতরাং আগে পরিকল্পনা নেওয়া উচিত ছিল। নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পেঁয়াজের দাম কমে যাবে। বর্তমানে এর দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে।
‘পেঁয়াজের দাম বাড়ার গল্পটা হলো- প্রতিবেশী দেশের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাদের দেশে পর্যাপ্ত থাকার পরও বন্ধ করে দিয়েছে। যে কারণে দাম বাড়তি। ’
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি সচিব নাসিরুজ্জামান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুলতানা আফরোজ, বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিসার্চ কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান কবির ইকরামুল হক প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৯
এমআইএস/এইচএডি