মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আগামী ২০ বছরে (পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ) পাঁচ শতাংশ সুদে ষান্মাসিক কিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
বিজেএমসি’র নিয়ন্ত্রণের কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীদের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বকেয়া মজুরি ও বেতন-ভাতা পরিশোধের জন্য ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে অর্থ বিভাগের ‘অপ্রত্যাশিত ব্যয়’ খাত থেকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আওতায় থাকা বিজেএমসির ‘পরিচালনা ঋণ’ খাতে এ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে এ টাকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিজেএমসিকে কিছু শর্ত পালন করতে হবে।
শর্তগুলো হলো- ঋণের এই একশ কোটি টাকা চলতি অর্থবছরে (২০১৯-২০) বিজেএমসি’র মিলগুলোর জন্য বর্ণিত খাত ছাড়া অন্য কোনো খাতে ব্যয় করা যাবে না। এ ছাড়া এ অর্থ সুনির্দিষ্ট ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট পেয়িং চেকের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। এ অর্থ ব্যয়ের সাত দিনের মধ্যে মিলভিত্তিক কর্মচারী ও শ্রমিকদের তালিকাসহ বিস্তারিত ব্যয় বিবরণী অর্থ বিভাগে পাঠাতে হবে। এ অর্থ ব্যয়ে সরকারি বিধি-বিধান অনুসরণ করতে হবে। বিধির বাইরে কোনো অর্থ পরিশোধ করা হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবেন।
শিগগির এ বিষয়ে অর্থ বিভাগের সঙ্গে বিজেএমসির একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০১৯
জিসিজি/এবি