প্রতিষ্ঠানটি ৯৮ শতাংশ পণ্যের ডেলিভারি সঠিক সময় গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। সঠিক সময়ে ডেলিভারির পাশাপাশি সঠিক পণ্য, সঠিক মূল্যের নিশ্চিয়তা দিয়ে গ্রাহকদের সেবায় শীর্ষে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রিয়শপের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা আশিকুল আলম খাঁন বলেন, প্রিয়শপ সব সময় গ্রাহকদের প্রধান্য দিয়ে থাকেন। গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে কাজ করছি আমরা। অনলাইনে ঠিক যে পণ্যটি গ্রাহক দেখেন, সেই পণ্যটি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এর জন্য শিউরথিং আইকন উন্মোচন করা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি ১০০ শতাংশ পণ্যের ডেলিভারি সঠিক সময়ে দিতে।
প্রিয়শপ ২০০টিরও বেশি ব্র্যান্ডের লাখো পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
জাতিসংঘের গবেষণায় ই-কমার্স খাতের আদর্শ মডেল হিসেবে প্রিয়শপ ডটকমের নাম উঠে এসেছে ইউএনসিটিএডি বাংলাদেশ অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদনে। এছাড়া ২০১৮ সালে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কারও পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
অনুমোদিত অংশীদার ও হাজারের অধিক পরীক্ষিত স্থানীয় ভেন্ডরের লাখো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে শুরু করে বিলাসবহুল পণ্য গ্রাহকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে প্রিয়শপ। গ্রাহকের আস্থা অর্জনে ক্রেতাকেন্দ্রিক নীতিমালা এবং ‘শিওর থিং’, অর্থাৎ সঠিক পণ্য সরবরাহে কাজ করছেন তারা। পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে নিজস্ব বাহকও রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ঢাকায় এক থেকে তিন দিন ও ঢাকার বাইরে সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
দেশজুড়ে প্রতিটি দোরগোড়ায় প্রয়োজনীয় পণ্যটি সঠিক মূল্যে ও শতভাগ সেবা নিশ্চিত-পূর্বক পৌঁছে দেওয়ার প্রত্যয়ে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখে যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রিয়শপ ডটকমের। বর্তমানে প্রিয়শশে হাজারেরও বেশি ব্র্যান্ড রয়েছে।
বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে প্রিয়শপের সেবা মিলছে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই। অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে কিংবা দেশ থেকে প্রবাসী প্রিয়জনের জন্য কেনাকাটা করার সুবিধা রয়েছে প্রিয়শপ ডটকমে।
প্রিয়শপ লাখো পণ্যের পসরা নিয়ে সাজিয়েছে সাইটটি। রয়েছে ইলেকট্রনিক্স, স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, গ্যাজেটসহ লাইফ স্টাইলের এ-টু-জেড পণ্য।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৯
এসএ/