বর্তমানে যেকোনো অনুষ্ঠানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফুল। বাহারি ফুল না হলে জমেই না।
কেননা, এ জেলার মানুষের ১২ মাসের চাহিদা মেটাতে বর্তমানে এখানে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন জাতের ফুল।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গোলাপ, জবা, চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস, এলমন্ডা, সালভিয়াসহ নানা ধরনের ফুল চাষ হচ্ছে পঞ্চগড়ে। এ হিসেবে ফুলগুলো এ জেলার চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন জেলায় রপ্তানিও হচ্ছে। এতে যেমন লাভবান হচ্ছেন ফুল চাষিরা, তেমনি নতুন নতুন কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হচ্ছে।
জানা যায়, লাভজনক হওয়ায় কেউ নিজের জমিতে, আবার কেউ জমি ইজারা নিয়ে ফুল চাষ করেছেন।
কালাম নামে ফুল চাষী বাংলানিউজকে বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার ভালো ফুল চাষ হয়েছে। এছাড়া প্রতি শীতে ফুলের আবাদ ভালো হচ্ছে পঞ্চগড়ে। ফুলের গাছের চাহিদাও অনেক থাকে শীতে।
জেলার কৃষি কর্মকর্তাদের দাবি, নতুন নতুন উদ্যোক্তা ফুল চাষে আগ্রহী হলে বিভিন্ন সময়ের পাশাপাশি প্রতিবছরের গুরুত্বপূর্ণ দিবসেও ফুলের যথেষ্ট সরবরাহ থাকবে। পাশাপাশি জেলার বেকারত্বও দূর করা সম্ভব।
পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার আবু হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, পঞ্চগড়ে বিভিন্ন ফসলের পাশাপাশি ফুল চাষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এর আবাদ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে চাষিদের মধ্যে বিভিন্ন সহায়তা দিয়েছি।
বাংলাদেশ সময়: ০৫১১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৯
টিএ