ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে এডেক্সেল শিক্ষা পদ্ধতি চালু

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৮, ২০১২
অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে এডেক্সেল শিক্ষা পদ্ধতি চালু

ঢাকা: দেশের শীর্ষস্থানীয় ইংলিশ মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে এ লেভেলে ক্যামব্রিজ কারিকুলামের পাশাপাশি এডেক্সেল শিক্ষা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে।

শনিবার বিকেলে ধানমণ্ডিতে স্কুলের ড. কুদরাত-ই-খুদা অডিটোরিয়ামে কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।



অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রিন্সিপাল জিএম নিজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্কুলের প্রেসিডেন্ট সাখাওয়াত হোসেন, এডেক্সেলের পরিচালক (অ্যাসেসমেন্ট) ইসাবেল সাটক্লিফ, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নাভিন রাজলানী, অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রিমিলা পাউল রাজ, স্কুলের ও/এ লেভেল একাডেমিক হেড আফরোজ আল মামুন প্রমুখ।

এডেক্সেল এমন এক শিক্ষা পদ্ধতি, যা বিশে^র ৯০টি দেশে ও লেভেল এবং এ লেভেলসহ বিভিন্ন লেভেলে আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা চালুর জন্য উদ্ভাবনী পাঠ্যপুস্তক, পরীক্ষণ ও মুল্যায়ন, প্রযুক্তিগত সমাধানসহ সমন্বিত শিক্ষার মানসম্পন্ন ডিগ্রি পরিচালনা করে থাকে।

এডেক্সেলের প্রতিনিধিরা জানান, “শিক্ষাক্ষেত্রে একশ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে এডেক্সেলের। আমরা শিক্ষা অংশীদারদের মধ্যে দৃঢ় সম্পর্ক তৈরি করেছি। এই উপমহাদেশের বিখ্যাত স্কুল, কলেজ, বিশ^বিদ্যালয়সহ ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে গত ৩০ বছর ধরে এই শিক্ষা পদ্ধতি চালু রয়েছে। ” বাংলাদেশে এডক্সেলের বৃহৎ সম্ভাবনার কথাও তুলে ধরেন তারা।

স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম তুলে ধরে অক্সফোর্ড স্কুলের প্রেসিডেন্ট মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, “সামগ্রিক ও সুশিক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের যে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুনাম অর্জন করেছে অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল তাদের মধ্যে অন্যতম। ”

ভিন্নধর্মী ও যুগোপযোগী শিক্ষা পদ্ধতির কারণেই এ অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।

অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রিন্সিপাল জিএম নিজাম উদ্দিন বলেন, “বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীরাও বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে লেখাপড়া ও আন্তর্জাতিক মানের ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। আর আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা সহজ করে দিতেই অক্সফোর্ড এই উদ্যোগ নিয়েছে। এখন থেকে শিক্ষার্থী যে কোন অপশন বেছে নিয়ে এই দুই মাধ্যমেই পড়াশোনা করতে পারবে। ”

অনুষ্ঠান শেষে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে স্কুলের শিক্ষার্থীরা সঙ্গীত, নৃত্য এবং নৃত্যনাট্য পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানে স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ সময়: ২১৩৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৮, ২০১২
এমআইএইচ/সম্পাদনা: রাইসুল ইসলাম, নিউজরুম এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।