রাজশাহী: দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে অফিস সহকারী পদে বেতন গ্রহণের জন্য রাজশাহীর দুর্গাপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহেদ আলীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কীভাবে এমপিও শিটে প্রধান শিক্ষকের নামে অফিস সহকারী পদে বেতন আসে তার ব্যাখ্যা চেয়ে সোমবার প্রধান শিক্ষক সাহেদ আলীকে এই শোকজ নোটিশ দেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আখতার জাহান।
নোটিশে আগামী দুই কার্য দিবসের মধ্যে যথাযথ জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এছাড়া, প্রধান শিক্ষক সাহেদ আলীর বেতন উত্তোলনের পূর্ণ বিবরণী চেয়ে সোনালী বাংকের দুর্গাপুর শাখার ব্যাবস্থাপককেও একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে জানান শিক্ষা কর্মকর্তা।
অভিযোগ রয়েছে, প্রধান শিক্ষক সাহেদ আলী অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে অফিস সহকারী পদ থেকে সহকারী শিক্ষক ও পরবর্তীতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। প্রধান শিক্ষক পদে বহাল থাকলেও তিনি আলাদা দু’টি পদের বিপরীতে একটি অ্যাকাউন্ট নম্বর ব্যবহার করে বেতন উত্তোলন করে আসছিলেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আখতার জাহান শোকজ নোটিশের সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, প্রধান শিক্ষক হলেও কীভাবে অফিস সহকারী পদের অনুকূলে এমপিও শিটে বেতন আসে তা জানতে চেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময় : ০৪২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০১৪