ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ২য় সমাবর্তন ৩১ জানুয়ারি

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৫
সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ২য় সমাবর্তন ৩১ জানুয়ারি

সিলেট: সিলেটের বেসরকারি মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় সমাবর্তন শনিবার(৩১ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (২৯ জানুয়ারি) বেসরকারি এ বিশ্ববিদ্যালয়টির মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে সমাবর্তন আয়োজন নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ উদ্দিন আহমদ।



সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নগরীর মেন্দিবাগ সিলেট জেলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সের মাঠে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতির মনোনীত প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ভারতের দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন রবীন্দ্র অধ্যাপক ও আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক ড. তপোধীর ভট্টাচার্য।

উপাচার্য সালেহ উদ্দিন আহমদ বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে এক হাজার তিনশ ৮২ জন শিক্ষার্থী স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এর মধ্যে ৯শ’৩৮ জন ছাত্র এবং চারশ ৪৪ জন ছাত্রী। ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম সমাবর্তনে অংশ নেন চারশ ৮২ জন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষার্থী।

তিনি জানান, অনুষ্ঠিতব্য সমাবর্তনে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান (প্রতিমন্ত্রী) অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী, পে-কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের প্রাক্তন সদস্য অধ্যাপক ড. আতফুল হাই শিবলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলামসহ আরো অনেক শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক নেতা উপস্থিত থাকবেন।
 
বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী বলেন, মেধাবী ও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার কার্যক্রম চলছে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০০৩ সালে মাত্র ১৭ জন শিক্ষার্থী ও ৭ জন শিক্ষক নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি। এক দশকের কিছু বেশি সময়ের ব্যবধানে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ হাজার ৬’শ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। এখানে ৭৪ জন পূর্ণকালীন ও ১৭ জন খণ্ডকালীন শিক্ষক রয়েছেন।

এছাড়া বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি স্কুলের অন্তর্গত ছয়টি বিভাগ রয়েছে। স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধীনে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) ও ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকেট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ; স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকনোমিকস্ এর অধীনে রয়েছে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও ইকনোমিকস্ বিভাগ; স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোসাল সায়েন্সের অধীনে রয়েছে ইংরেজি বিভাগ এবং স্কুল অব ল’র অধীনে অ্যান্ড জাস্টিস বিভাগ।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।