সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে ঢাবি ভিসির সঙ্গে চীনের ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধিদল সাক্ষাতে এলে তিনি এমনটি মত দেন। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির হেনান প্রদেশের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা বিষয়ক উপ-পরিচালক চেং জিয়ানলি।
ঢাবির কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. ঝু মিং দোং, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের চেয়ারপারসন ড. মহসিনা আক্তার খানম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাবি ভিসি অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দীর্ঘ দিনের সুসম্পর্ক বিদ্যমান। যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দিন-দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিকশিত হচ্ছে।
এ সময় ভিসি স্মরণ করেন জাতির জনকের চীন সফরের কথা। পাশাপাশি কৃতজ্ঞতা জানান, ’৫২ ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের সময় চীন সরকারের অবদানের কথা।
অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, চীনের সঙ্গে ঢাবির শিক্ষা সহায়তার নানা কর্মযোগ চলমান। এছাড়া ঢাবিতে চীনা ভাষার কোর্স চালুসহ বহুমাত্রিক ভাষা শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি চীনের কূটনীতিবিদ বা দূতাবাস কর্মী, সাংবাদিকসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী ঢাবি থেকে বাংলা শিখেছেন।
চীনেও বাংলা ভাষা শিক্ষার সুযোগের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালকে বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্ব ও আদান-প্রদানের বছর হিসেবে ধরা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে চীনের প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশ সফর করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০১৭
আইএ