অংশগ্রহণকারীরা কলেজটি জাতীয়করণের মাধ্যমে এলাকার অসংখ্য হত-দরিদ্র মানুষের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার আহবান জানান।
তারা অভিযোগ করে বলেন, কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহলের যোগসাজসে জাতীয়করণ নীতিমালা উপক্ষো করে চলনবিল এলাকার তাড়াশ ডিগ্রি কলেজের নাম জাতীয়করণের তালিকায় না এনে নাম সর্বস্ব নব্য প্রতিষ্ঠিত উচ্চ মাধ্যমিক কলেজকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে তাড়াশ ডিগ্রি কলেজ শিক্ষাদান করে আসছে। এখানে ছয়টি বিষয়ে অনার্স শ্রেণিতে পাঠদান করা হয়। একাদশ, দ্বাদশ, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির প্রায় দুই হাজার পাঁচশত ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে। বিগত দিনের ফলাফলও সন্তোষজনক। কলেজটির সবমিলে ৩২ বিঘা জমি, তিনটি তিনতলা ভবন, তিনটি একতলা ভবন, বিরাট খেলার মাঠ ও একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার রয়েছে। এককথায় জাতীয়করণের জন্য এমন কোন শর্ত নেই যা তাড়াশ ডিগ্রি কলেজ পূরণ করতে অক্ষম।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৭
জেপি/এমজেএফ