কারণ, তখন আমার নানা মারা গিয়েছিল। ওই রকম একটা পরিস্থিতিতে পরীক্ষা দেওয়াটা আমার জন্য অনেক কষ্টের ছিলো।
আমার এ ভালো ফলাফলের পেছনে বাবা-মায়ের অবদান অবশ্যই সবার থেকে বেশি। তারপর শিক্ষকদের সঠিক গাইডলাইন এবং শ্রেণীকক্ষে পাঠদান আমার ভালো ফলাফলের কারণ। আমি মনে করি, নিয়ম করে পড়াশুনা করা, নিয়মিত ক্লাস করা, শিক্ষকদের কথা মনযোগ দিয়ে শোনা প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর কর্তব্য। আমিও তাই করেছি। আমি প্রতিদিন ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলার চেষ্টা করি। পরের দিনের জন্য কোনোকিছু ফেলে রাখিনি, দিনের পড়া দিনেই শেষ করেছি। অবসরে মনীষীদের বই পড়ি, আউট নলেজ নেওয়ার চেষ্টা করি, আর বাসায় আম্মুকে হেল্প করি।
আমি দাখিলেও জিপিএ-৫ পেয়েছিলাম, তাই আমার ওপর সবার প্রত্যাশাটা বেশি ছিলো। আমি আমার পরিবারের সবার প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরে খুব খুশি হয়েছি। ভবিষ্যতেও যেনো এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারি এজন্য সবার দোয়া কামনা করছি।
আর আমার ভবিষ্যৎ লক্ষ্য দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে স্থান করে নেওয়া। নিজেকে উচ্চশিক্ষায় সুশিক্ষিত করে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। এজন্য আমি সবার দোয়া কামনা করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৮ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
এসএনএস