এরআগে একই অভিযোগে সহকারী শিক্ষক মো. খাদেমুল ইসলামকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বিকেলে শশরা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেনভ
তিনি জানান, গত ১৫ জুলাই (শনিবার) গণিত পরীক্ষা চলাকালীন নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে প্রশ্নপত্রের কপিসহ আটক করেন হল পরিদর্শক।
শশরা উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়। প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনাটি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে। তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলেও জানান মিজানুর রহমান।
দিনাজপুর সদর উপজেলার শশরা উচ্চ বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় সাময়িক গণিত পরীক্ষা চলাকালীন নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে প্রশ্নপত্রের কপিসহ আটক করেন হল পরিদর্শক। সে সময় ওই শিক্ষার্থী প্রশ্নপত্রটি বিদ্যালয়ের শিক্ষক খাদেমুল ইসলামের কাছ থেকে পেয়েছেন বলে জানান।
পরে ১৬ জুলাই বিদ্যালয় কমিটির জরুরি বৈঠকে ওই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হলে পরদিন ১৭ জুলাই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
২২ জুলাই (শনিবার) দুপুরে শিক্ষক খাদেমুল বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনিসুর রহমানের কাছে লিখিতভাবে জবাব জমা দেন। পরে ২৫ জুলাই (মঙ্গলবার) আরও দুই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৭
জিপি/