শনিবার (২৯ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল অনুষদ ভবনের সামনে থেকে একটি র্যালি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
র্যালি শেষে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বাঘ বাঁচাতে নানা উদ্যোগ নিলেও সুন্দরবনে বাঘের মৃত্যু আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার সহায়তায় ১৯৭৫ সালের জরিপে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ৩৫০ টি, ৮৪তে ৪৩০ থেকে ৪৫০টি, ৯২ তে ৩৫৯ এবং ২০০৪ সালে বনবিভাগের জরিপে পাওয়া যায় ৪৪০ টি । সর্বশেষ, ক্যামেরা ট্র্যাপিং, পাগমার্ক, রেডিও টেলিমেট্রি এবং পদচিহ্ন পদ্ধতির জরিপে বাঘের সংখ্যা ১০৬ ।
২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গ টাইগার সামিটে বাঘের প্রাকৃতিক বাসস্থান রক্ষা ও বাঘ রক্ষায় জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছরে ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই বছর থেকে বাঘ আছে বিশ্বের এমন ১৩টি দেশে একযোগে দিবসটি পালন করা হয়। বাংলাদেশও তার মধ্যে অন্যতম।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৭
আরআইএস