সমিতির ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রফেসর অলিউল্লাহ মো. আজমতগীর এবং মহাসচিব মো. সাহেদুল খবির চৌধুরী।
সাক্ষাৎকালে শিক্ষক নেতারা শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাধা দূর করা এবং সর্বোচ্চ সংখ্যক পদোন্নতি নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষামন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
তারা বলেন, অনেক শিক্ষক যথাসময়ে পদোন্নতি না পাওয়ায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এবং সামাজিকভাবে কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন। তারা ব্যাচভিত্তিক এবং সিনিয়রিটির ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানান।
তারা বলেন, অনেক কলেজ সরকারি হলেও দীর্ঘদিন পদ সৃষ্টি হয়নি। নতুন পদ সৃষ্টি করে জনবল ঘাটতি পূরণের আহ্বান জানান তারা।
শিক্ষক নেতারা বলেন, প্রচলিত প্যাটার্ন অনুযায়ী ১ হাজার ২০০ অধ্যাপকসহ ১২ হাজার পদ সৃষ্টির প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে তারা শিক্ষামন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
শিক্ষামন্ত্রী যথাসম্ভব সমস্যাগুলো সমাধানের আশ্বাস দিয়ে বলেন, বিপুলসংখ্যক কলেজে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। কিন্তু সে তুলনায় কলেজগুলোতে শিক্ষকের পদ সংখ্যা বাড়েনি। প্রয়োজনের তুলনায় পদ সংখ্যা অনেক কম। তাই আরো শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা জরুরি।
তিনি বলেন, শিক্ষকদের মান-সম্মান ও ইজ্জত বাড়াতে চাই। তারা জাতি গঠনে কাজ করেন, তাই তাদের যথাযথ সম্মান-মর্যাদা দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৬ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৭
এমআইএইচ/জেডএস