শুক্রবার (২০ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার প্রশ্ন আগের রাতে ফাঁস হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
রাত ৩টা ১৯ মিনিটে মেইলে আসা ইংরেজি অংশের প্রশ্ন আজকে অনুষ্ঠিত হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে মিল রয়েছে বলে দাবি অনেকের। এছাড়া মোবাইল ফোনেও প্রশ্ন দেয়া হয়েছে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বাংলানিউজকে বলেন, কেউ যদি মনে করেন রাত তিনটায় প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে, তাহলে পরীক্ষার আগ পর্যন্ত কেন আমাদের জানানো হয়নি। ডিন অফিস তো রাতেও খোলা রেখেছি। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে কেন এই অভিযোগ করা হচ্ছে। এই মেইলের কোনো সত্যতা নেই। তারা যখন মেইল পেয়েছে তখন তো রিপোর্ট করতে পারতো। তাহলে বিষয়টি আমলে নেয়া যেত।
এই মেইল কার কাছে কিভাবে আসছে সেটিও তদন্ত করা হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ এম আমজাদ বাংলানিউজকে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই। যেটা হয় সেটি হচ্ছে ডিভাইস দিয়ে জালিয়াতির চেষ্টা করে শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনিটদের মধ্যে ‘ঘ’ ইউনিটে সবচেয়ে বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। এ বছর ১ হাজার ৬১০টি (বিজ্ঞানে- ১১৪৭টি, বিজনেস স্টাডিজে ৪১০, মানবিকে ৫৩টি) আসনের জন্য ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ৯৮ হাজার ৫৪জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১৭
কেএ/এসএইচ