বন্যার পানি প্রবাহিত হচ্ছে সড়কের মাঝ দিয়ে। রাস্তার এ পয়েন্টটি অনেক আগে থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত ছিলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে শিক্ষার্থীরা জুতা হাতে নিয়ে পানির মধ্য দিয়েই ভাঙা রাস্তার অংশ পার হচ্ছেন। এছাড়া বাকি রাস্তার দূরাবস্থা তো আছেই। পায়ে হেঁটে কোনোমতে ভাঙা অংশ পার হলেও গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আশুলিয়ার নলাম এলাকার সড়কের বেহাল দশার কারণে প্রতিনিয়তই বিড়ম্বনায় পড়তে হয় শিক্ষার্থী, চাকরিজীবীসহ সব শ্রেণির মানুষের। মানববন্ধন, অবরোধ ও বিভিন্ন কর্মসূচি করার পরও রাস্তার কোনো সুরাহা হয়নি এখনও।
দু’দিনের টানা বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে নালা তৈরি হওয়ায় উৎসুক জনতা মাছ ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। সামনেই গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা। এখন রাস্তার এ দশা ব্যাপকভাবে ভোগাচ্ছে শিক্ষার্থীদের।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থী সাইদুর বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই দেখছি এ রাস্তার ভাঙা। ঠিক করবে, ঠিক করবে বলে বলে প্রায় বছরখানেক পার হয়েছে। গত দু মাস আগে রাস্তার কাজ শুরু করলো দেখলাম। কিসের কি? এখন তো দেখি কিছুই না। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৭
এএটি