গ্রাজুয়েটদের অভিযোগ-সনদ না পাওয়ায় চাকরির মৌখিক পরীক্ষায় তাদের বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। ২০১৫ সালের ১৬ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবর্তনে স্নাতকে দুই হাজার একশ’ ১০ জন, স্নাতকোত্তরে পাঁচশ’ ১২ জন ও পিএইচডিতে তিনজন গ্রাজুয়েটকে ডিগ্রি দেওয়া হয়। সমাবর্তনের পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অংশগ্রহণকারী গ্রাজুয়েটদের মূল সনদ দেয়।
মূল সনদে তথ্য ভুল আছে, এমন অভিযোগ করে আন্দোলন শুরু করেন তারা।
গ্রাজুয়েটদের অভিযোগ আমলে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দিলেও মূল সনদ ফেরত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সাময়িকভাবে গ্রাজুয়েটদের কাজ চালানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অস্থায়ী সনদপত্র সরবরাহ করা হয়।
মূল সনদ সংশোধন করতে বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদকে সভাপতি করে চার সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটিও গঠন করা হয়।
মূল সনদ কবে দেওয়া হবে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফোনে কথা বলতে অপরগতা প্রকাশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক চৌধুরী এম সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘মূল সনদ জানুয়ারিতে দেওয়া যাবে। ইতোমধ্যে সনদের কাগজ কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১২ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
এএটি