সবশেষ বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) নিজ নিজ বিভাগে হাতের লেখা পরীক্ষা করলে তাতে মিল না পাওয়ায় আটক করা হয় আরো চারজন শিক্ষার্থীকে।
আটকরা হলেন- সাতক্ষীরার আশাশুনির রফিকুল ইসলামের ছেলে মো. খাইরুল ইসলাম, রাজশাহীর বাঘার জান মোহাম্মদের ছেলে আলি আহমেদ, নেত্রকোনার মো. জানু মিয়ার ছেলে রফিকুল হাসান রাজন ও পাহাড়ি সাহার ছেলে হিমাদ্রী সাহা।
এর আগে ২১ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ঢাকার আদাবরের আতাউর রহমানের ছেলে তোফায়েল আহমেদ বিজনেস স্ট্যাডিজ অনুষদে (ই ইউনিট) ৯ম স্থান লাভ করে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে ভর্তি হতে এলে জালিয়াতির অভিযোগে তাকে আটক করা হয়।
এছড়া ২০ নভেম্বর দু’জন ও গত ক’দিনে ভাইভা দিতে আসা ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক তপন কুমার সাহা বাংলানিউজকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ভাইভা ও ভর্তি হতে এলে এই ২১ জনকে জালিয়াতির অভিযোগে আটক করে আশুলিয়া থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তবে আজ যারা ধরা পড়েছে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হবে কিনা এ বিষয়ে মিটিং চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৭
এএ