বুধবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সাক্ষাৎকার চলাকালীন ‘বি’ এবং ‘এফ’ ইউনিটের বিভিন্ন শিফটের বোর্ডের সমন্বয়ক তাদের প্রক্টরিয়াল বডির মাধ্যমে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
আটক শিক্ষার্থীরা হলেন- ঠাকুরগাঁও গোয়ালপাড়ার খাইরুল আহমেদের ছেলে শাফিন আহমেদ (ইউনিট ‘এফ’ শিফট-৪, রোল- ৬৭০৩৮৪, মেধাক্রম ২), গাজীপুর কাপাসিয়ার হাবিবুর রহমানের ছেলে এসএম নাইম (ইউনিট ‘বি’ শিফট-২, রোল- ২১৯৮৪৬, মেধাক্রম ৩), নীলফামারী কিশোরগঞ্জের মারুফ হাসান (ইউনিট ‘বি’ শিফট-২, রোল- ২৭১১৮৯, মেধাক্রম ১), গাজীপুর শ্রীপুরের রাকিবুল ইসলাম শান (ইউনিট- ‘বি’ শিফট-২, রোল- ২১১৯৮৬, মেধাক্রম ২), টাঙ্গাইল গোডাউন বাজারের শাহরিয়ার ইসলাম (ইউনিট- ‘বি’ শিফট-২, রোল- ২২০২০০, মেধাক্রম ৯), টাঙ্গাইল সদরের শোয়েব হাসান (ইউনিট- ‘বি’ শিফট-৪, রোল- ২৪৬৮৫৬, মেধাক্রম ৬), শেরপুরের মধ্যশ্রেরীর রাহাত মজুমদার (ইউনিট- বি, শিফট-৪, রোল- ২৪৭৬৬০, মেধাক্রম ৩৮)।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ‘বি’ ইউনিটের ২য় শিফটের সমন্বয়ক খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম নীরব তিনজন, ৪র্থ শিফটের (মানবিক) সমন্বয়ক তাবিউর রহমান প্রধান দুইজন, ৪র্থ শিফটের (ব্যবসায় শিক্ষা) সমন্বয়ক মো. দেলওয়ার হোসেন সবুজ একজন এবং ‘এফ’ ইউনিটের ৪র্থ শিফটের সমন্বয়ক মো. মোস্তাফিজুর রহমান রিপন একজনকে প্রক্টরিয়ার বডির হাতে হস্তান্তর করেন। পরে প্রক্টরিয়াল বডি ভ্রাম্যমাণ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসানের নির্দেশে তাজহাট থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (চলতি দায়িত্ব) অধ্যাপক একে এম ফরিদ-উল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, সাত শিক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বন করায় তাদের আটক করে থানায় পাঠানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মহিব্বুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, আটক সাতজনকে প্রক্টরিয়াল বডি পুলিশের হাতে হস্তান্তর করেছে। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৯
জিপি