সোমরবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রথম জাতীয় শিক্ষক সম্মেলন-২০১৯ উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ শিক্ষক সমিতি।
ড. আরেফিন সিদ্দিক বলেন, শিক্ষার বাণিজ্যিক কার্যক্রম নিন্দনীয়। শিক্ষকেরা তাদের মর্যাদা নিয়ে চলবেন-এটাই স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে তাদের দায়িত্বও পালন করতে হবে সেই মর্যাদা রক্ষা করেই।
তিনি বলেন, বেসরকারি শিক্ষকদের এমপিওভুক্ত (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) করার জন্য সরকারকে যে অতিরিক্ত তহবিল দিতে হবে- শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষকদের মানোন্নয়নের স্বার্থে তা সামান্যই বটে। সেক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও সরকার ঘোষিত শর্ত অনুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে।
‘আর মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষকতা পেশায় আনতে হলে শিক্ষকদের মানোন্নয়ন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও নিশ্চিত করতে হবে। কেননা তারাই তো আগামী দিনের মানুষ গড়ে তোলেন। ’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ড. মুহম্মদ নজরুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দা তাহমিনা আখতার, ঢাকা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সৈয়েদা বেন্তে সাবাহ, বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শিলা বর্ণাডেট গোমেজ, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ড. মো. মহিউদ্দিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৯
এমএমআই/এমএ