সোমবার (১১ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মোট ভোটার ৪৩ হাজার ২৫৬ জন।
এদিকে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শিক্ষার্থীদের ভোট দিতে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু শিক্ষার্থীদের একটি অংশের মাঝে ভোটগ্রহণ নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যার কারণে অনেক হলে তারা রাত জেগে আছেন।
এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ১৩টি প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তার মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ছাত্রলীগ ও কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের মধ্যে। এছাড়া ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আলোচনায় রয়েছেন।
অপরদিকে প্রচারণায় সময় শেষ হলেও অনলাইনে ভোটারদের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার চেষ্টা করছে প্রার্থীরা। দীর্ঘ ২৮ বছর পর ভোটাধিকার প্রয়োগের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য সবাইকে ভোটকেন্দ্রে আসার আহ্বান জানান তারা।
দেখা যায়, রোববার (১০ মার্চ) সন্ধ্যার পর পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা বহিরাগতদের চলে যাওয়ার জন্য মাইকিং শুরু করেন। অন্যসময় এখানে প্রচুর জমায়েত থাকলেও পর্যায়ক্রমে ফাঁকা হতে থাকে টিএসসি এলাকা। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা অবস্থান করছেন। অন্যদিকে বাইরে থেকে প্রবেশ করতে চাইলে আইডি কার্ড দেখাতে হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা ব্যতীত কেউ প্রবেশ করতে পারছেন না।
বাংলাদেশ সময়: ০১২৩ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৯
এসকেবি/জিপি