এ বছর প্রকাশিত ফলাফলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ১৮৯ জন। এরমধ্যে ছেলে ১ হাজার ৯৭২ জন এবং মেয়ে ২ হাজার ৮২১৭ জন।
অপরদিকে গত বছর ৩ হাজার ৪৬২ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিল। সে হিসেবে এ বছর জিপিএ-৫ এর সংখ্যা বেড়েছে।
হিসেব অনুযায়ী, পাঁচ বছরের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়ার রেকর্ড।
সর্বশেষ ২০১৪ সালে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ এর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৭৬২টি। ওই বছরের তুলনায় ২০১৫ সালে ১ হাজার ৫৯১টি কমে জিপিএ-৫ দাঁড়ায় ৩ হাজার ১৭১টিতে।
আর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ২০১৬ সালে ২০১৫ সালের থেকে ৫৮টি কমে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩ হাজার ১১৩টি। আর ২০১৭ সালে এসে আগের বছরের থেকে ৮২৫টি কমে গিয়ে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ২৮৮টি।
তবে ২০১৭ সালের ১ হাজার ১৭৪টি বেড়ে ২০১৮ সালে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৪৬২ জন। আর এবার তার থেকেও ৭২৭টি জিপিএ-৫ বেড়েছে।
এ বছর তিন বিভাগের মধ্যে বিজ্ঞানে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৭৫২ জন। মানবিকে ২৫৭ জন ও বাণিজ্য পেয়েছে ১৮০ জন।
এবার বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৪১ ভাগ। যা গত বছর ছিল ৭৭ দশমিক ১১ ভাগ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৭ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০১৯
এমএস/আরবি/