তবে গত বছর ভোলা জেলা পাসের হারে সবার শীর্ষে অবস্থান করছিলো এবং পিরোজপুর জেলা ছিলো তৃতীয় অবস্থানে।
অপরদিকে গত বছরের মতো এ বছরও ফলাফলে সর্বনিম্ন অবস্থান রয়েছে ঝালকাঠি জেলা।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, প্রথম স্থানে থাকা পিরোজপুর জেলায় ২৪৫টি স্কুলের ১৩ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। যার মধ্যে পাস করেছে ১১ হাজার ৩৫৯ জন। পাসের মধ্যে ছেলের সংখ্যা ৫ হাজার ৬১ জন ও মেয়ে ৬ হাজার ২৯৮ জন। এ জেলার পাসের হার ৮০.৭২ শতাংশ।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বরগুনা জেলা। পাসের হার ৮০.৮৪ শতাংশ। এ জেলায় ১১ হাজার ১২৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৮ হাজার ৯৯৪ জন। পাসের মধ্যে ছেলে ৪ হাজার ৪০১ জন ও মেয়ে ৪ হাজার ৫৯৩ জন। গতবছরও এ জেলা দ্বিতীয় অবস্থানেই ছিলো।
অপরদিকে গত বছর চতুর্থ স্থানে থাকা বরিশাল জেলা একধাপ এগিয়ে এবার তৃতীয় অবস্থানে উঠেছে। এবছর এ জেলায় ৩৫ হাজার ৯১৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৮ হাজার ৫০৭ জন। পাসের মধ্যে ছেলে ১৩ হাজার ৭১ জন ও মেয়ে ১৫ হাজার ৪৩৬ জন। এ জেলার পাসের হার ৭৯.৩৭ শতাংশ।
গত বছরের শীর্ষে থাকা ভোলা জেলা তিনধাপ নিচে নেমে এবার চতুর্থ স্থানে রয়েছে। এ জেলায় পাসের হার ৭৪.৪৭ শতাংশ। অপরদিকে গতবছর এ জেলার পাসের হার ছিলো ৮৩.০২ শতাংশ। এবছর ভোলা জেলায় ১৯৩ স্কুলের ১৫ হাজার ৭৩৬ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। মেটা পাস করেছে ১১ হাজার ৭৮২ জন। যার মধ্যে ছেলে ৬ হাজার ২৩২ ও মেয়ে ৫ হাজার ৫৫০ জন।
অপরদিকে গতবছরের মতো এবছর বোর্ডে অবস্থান ধরে রেখেছে পটুয়াখালী জেলা। গত বছর পঞ্চম স্থানে থাকা পটুয়াখালী জেলা এবারও পঞ্চমে রয়েছে। এ জেলায় ২০ হাজার ৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১৪ হাজার ৬৫৪ জন। পাসের মধ্যে ছেলে ৭ হাজার ৪৩৬ জন ও মেয়ে ৭ হাজার ২২২ জন। এ জেলার পাসের হার ৭৩.২৮ শতাংশ।
একইভাবে গতবছরের মতো এবছর বোর্ডে অবস্থান ধরে রেখেছে ঝালকাঠি জেলা। সর্বনিম্ন ৬ষ্ঠ স্থানে থাকা ঝালকাঠি জেলায় পাসের হার এবার ৬৭ দশমিক ১৪ ভাগ। এ জেলায় ১০ হাজার ৭৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৭ হাজার ২৩৫ জন। এর মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৯৩৭ জন ও মেয়ে ৪ হাজার ২৯৮ জন। গত বছর এ জেলার পাসের হার ছিলো ৬২.২৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৪ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০১৯
এমএস/জেডএস