এদের মধ্যে চারজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে উঠিয়ে তিনজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড এবং একজনকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অন্য তিনজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়।
শুক্রবার (২১ জুন) বিকেলে বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শোনিত কুমার গায়েন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানায়, ঝালকাঠির কৃত্তিপাশা এলাকা থেকে পরীক্ষার্থী মনীষা বিশ্বাস, তার স্বামী রাজাপুরের বাসিন্দা অসীম বিশ্বাস এবং ভাই কিশোর দেউড়িকে আটক করা হয়। তারা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর তৈরি করছিলেন এবং বিভিন্ন কেন্দ্রে সরবরাহেরও চেষ্টা করছিলেন। পরে তাদের আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হলে প্রত্যেককে একবছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া ঝালকাঠি শহরের মহিলা কলেজ কেন্দ্র সংলগ্ন এলাকা থেকে রাজাপুর উপজেলার বলাই বাড়ি গ্রামের নুরুল ইসলাম রিপন, ঝালকাঠি সদরের চর ভাটারাকান্দা এলাকার রাশেদ গাজী ও খাগুটিয়া এরাকার সিয়াম হাওলাদার নামের তিনজনকে আটক করে পুলিশ। তারা মোবাইলের মাধ্যমে প্রশ্নের উত্তরপত্র সরবরাহ করছিলেন। এর বাইরে আরও একজনকে অসদুপায় অবলম্বন করায় আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে এক হাজার টাকা জরিমানা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৭ ঘণ্টা, জুন ২১, ২০১৯
এমএস/এইচএ/